ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় শিগগিরই একটি বহুজাতিক বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে। এই বাহিনীতে সম্ভবত মিসর, কাতার, তুরস্ক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের সৈন্যরা থাকবেন। এটিকে গাজা উপত্যকার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধ-পরবর্তী শাসন পরিকল্পনার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে মনে করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার মধ্য এশিয়ার নেতাদের সঙ্গে হোয়াইট হাউসের এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
ট্রাম্পের ঘোষণা ও গাজার পরিস্থিতি
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, “এটা খুব শিগগিরই হতে চলেছে।” তিনি গাজার পরিস্থিতিকে “খুব ভালোভাবে এগিয়ে যাচ্ছে” বলেও মন্তব্য করেন ডনাল্ড ট্রাম্প আরও বলেন, “সমস্যা নিয়ে আপনারা খুব বেশি কিছু শুনছেন না। আমি আপনাদের বলতে চাই, যদি হামাসের সঙ্গে কোনো সমস্যা হয়, তার জন্য দেশগুলো স্বেচ্ছায় এগিয়ে এসেছে।” ট্রাম্প সতর্ক করে বলেন, গাজায় শান্তি সুদৃঢ় রয়েছে। হামাস যদি তার ভূমিকা পালন না করে, তবে তারা তাদের কাজের ফল ভোগ করবে।
বহুজাতিক বাহিনীর দায়িত্ব
এই বহুজাতিক বাহিনীর প্রধান কাজ হবে:
- গাজা উপত্যকায় যাচাই করা ফিলিস্তিনি পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেওয়া এবং সহায়তা করা।
- এই পুলিশ বাহিনীর পেছনে মিসর ও জর্ডানের সমর্থন থাকবে।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে গাজায় স্থিতিশীলতা আনা এবং ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিনি প্রশাসনের ভিত্তি তৈরি করা যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্য।







